নারায়ণগঞ্জের খবরঃ
কুতুবপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ এবং নৌকা প্রতীকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়া মনিরুল আলম সেন্টু মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছেন। সম্প্রতি কোটা বিরোধী আন্দোলনের নামে নারায়ণগঞ্জে নারকীয় তান্ডবে সেন্টুকে অর্থের যোগানদাতা আখ্যা দিয়ে কুতুবপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি জসিম উদ্দিনের বিস্ফোরক বক্তব্যকে ঘিরে নতুন কর উত্তেজনা-উত্তাপ ছড়িয়ে পরেছে কুতুবপুরে। তবে চেয়ারম্যান সেন্টু দাবী করেছেন আমি মাদক,সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কথা বলায় আমার বিরুদ্ধে জসিম উদ্দিন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। তিনি জসিম উদ্দিনের অভিযোগে সত্যতা চ্যালেঞ্জ করেছেন। পাল্টা পাল্টি বক্তব্যে কুতুবপুরের পুরো ইস্যু টক অব দ্য নারায়ণগঞ্জ এ পরিনত হয়েছে।
সচেতন মহলের মতে, কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনিরুল আলম সেন্টুকে ঘিরে জসিমউদদীনের বিস্ফোরক মন্তব্যে প্রমান দেয়া জরুরি। তাঁর এ বক্তব্য কতোটুকু সত্যতার ভিত্তিতে দেয়া হয়েছে, তাঁর হাতে কি প্রমাণ রয়েছে তা জনসম্মুখে প্রকাশ করা জরুরি। অন্যথায় রাজনীতি থেকে জসিমউদদীন দেউলিয়া হয়ে যাবেন।
এদিকে, জসিমউদদীনের বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে চেয়ারম্যান সেন্টু জানিয়েছেন আমার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা এবং বানোয়াট। আমি কোরবানির ঈদের পর দেশের বাইরে ছিলাম এবং ১৭ জুলাই দেশে ফিরে আসি। কিভাবে আমি কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীদের অর্থের যোগান দিলাম তার প্রমাণ আওয়ামীলীগ নেতা জসিমউদদীনকে দিতে হবে। সে যদি প্রমাণ দিতে না পারেন তা হলে তার বিরুদ্ধে দলের হাইকমান্ডের কাছে অভিযোগ জানানোসহ আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
Leave a Reply