বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫, ০৯:২৫ অপরাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের খবরঃ আমার জীবন থাকলে আমার কর্মীর গায়ে একটা আচড় দিয়ে নারায়ণগঞ্জে ১ ঘণ্টা কেউ আরামে ঘুমাতে পারবেনা। আমি আওয়ামীলীগের একজন সাধারণ কর্মী আমার কথা কেউ হালকা করে নিবেন না। ডাক দিলে তখন সবাই এগিয়ে আসবে। তখন নারায়ণগঞ্জের মাটিতে শুধু মাথা দেখা যাবে। সুতরাং ওই খেলা খেলতে আসবেন না। অনেক ধৈর্য ধরেছি।
৭ ডিসেম্বর শনিবার দুপুরে নাসিম ওসমান মেমোরিয়াল পার্কে (নম পার্ক) ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শামীম ওসমান বলেন, শামীম ওসমান থাকতে নেতাকর্মীদের উপর আঘাত করবে আর তাতে নারায়ণগঞ্জ শান্ত থাকবে এটা যদি কেউ মনে করে তার মত বোকার রাজ্যে আর কেউ বাস করেনা।
মামলা প্রসঙ্গে শামীম ওসমান বলেন, মামলা কি একটাই হবে, নিয়াজুলের মামলা হবেনা? নিয়াজুলের মামলাও হবে। ভিডিও দেখা হবে দোষী হলে বিচার হওয়া উচিত। আর যদি ঘটনা উল্টা হয় তাদেরও তো বিচার হওয়া উচিত। এতদিন চুপ ছিলাম কিছু বলিনাই ধৈর্য ধরেছি। নেতাকর্মীরা আমাকে বলেছে আপনার কিছু করতে হবেনা, একটা উপকার করেন আপনি শুধু কয়েকদিনের জন্য দেশের বাইরে যান। নারায়ণগঞ্জের রাজপথে আমার দেখতে চাই নারায়ণগঞ্জের রাজপথ কার। শেখ হাসিনার অরজিনাল কর্মীদের না খন্দকার মোস্তাকদের।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই এবং প্রধান বক্তা হিসেবে ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত শহীদ বাদল। উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মিজানুর রহমান বাচ্চু, মোঃ গোলাম শিকদার রসুল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইকবাল পারভেজ, আবু জাফর চৌধুরী বিরু, মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি চন্দন শীল, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট খোকন সাহা, জেলা কৃষকলীগের সভাপতি নাজিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহীম চেঙ্গিস, সিদ্ধিরগঞ্জ আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ইয়াসিন মিয়া, বন্দর আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ রশিদ, সাধারণ সম্পাদক কাজিম উদ্দিন প্রধান, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ নিজাম, সাংগঠনিক সম্পাদক জাকিরুল আলম হেলাল, শহর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন ভূইয়া সাজনু, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোঃ জুয়েল হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাক মীর সোহেল, নারায়ণগঞ্জ পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট ওয়াজেদ আলী খোকন, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি হাসান ফেরদৌস জুয়েল, জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক এম এ রাসেল, সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাতেমা মনির, ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক লগের সভাপতি ফরিদ আহমেদ লিটন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এহসানুল হক নিপু, ফতুল্লা থানা ছাত্রলগের সভাপতি শরীফুল হক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান সুজন, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আজিজুর রহমান, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান রিয়াদ প্রমুখ।
Leave a Reply