March 29, 2024, 2:54 pm

করোনাকে ভয় নয় জয় করুণ-কাউন্সিলর শওকত

নারায়ণগঞ্জের খবর: নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকু বলেছেন, মহামারী করোনা ভাইরাস-কে ভয় নয়, জয় করুণ। আপনি সচেতন হোন, পাশের আরেকজনকে সচেতন করুণ। আগের মত সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করে নাসিক ১২নং ওয়ার্ডকে করোনা মুক্ত করার সহযোগিতা করুণ। করোনা ভাইরাস সংক্রমন রোধে মাস্ক, স্যানিটাইজার ও সাবান দিয়ে হাত ধৌত রাখুন। জ্বর-হাচিঁ-কাচিঁ হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ভয় করে রোগকে আরো সজাগ করে দিবেন না। এই ১২নং ওয়ার্ডের অনেকে কভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে ছিল, কিন্তু কেউ ক্ষতিগ্রস্থ হয়নি, বরং তারা সুস্থ হয়ে কাজে যোগ দিয়েছেন। নিয়মিত মাস্ক ব্যবহার করুণ, কিছুক্ষণ পর পর হাত ধৌত রেখে নিজে করোনা মুক্ত থাকুন, অন্যজনকে করোনা মুক্ত রাখুন।

১৪ জুন বেলা ১১টায় নাসিক ১২নং ওয়ার্ডে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে টানা ৩ মাস পূর্তি’র তিন দিনের কার্যক্রমের দ্বিতীয় দিনে চাষাড়া, বাগে জান্নাত, মিশনপাড়া, ডনচেম্বার, খানপুর এলাকায় কর্মরত পুলিশ, গাড়ী-রিকসা চালক, গণপরিবহন ও জনসাধারণের মাঝে সার্জিক্যাল মাস্ক বিতরণ করেন কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকু।

বিতরণে উপস্থিত ছিলেন, সিদ্দিক, হবি, ফারুক আহমেদ রিপন, জামাল, নবী হোসেন, দোলন, কাজী সিয়াম হোসেন সহ স্বেচ্ছাসেবী সদস্যরা।

তিনব্যাপী কর্মসূচীতে ১৩ জুন ৩০০ শয্যা হসপিটালের (করোনা হাসপাতাল) করোনা আক্রান্ত রোগিদের ও দ্বায়িত্বরত নার্সদের মাঝে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। ১৪ জুন ওয়ার্ডের প্রধান প্রধান সড়কে বিনামূল্যে সার্জিক্যাল মাস্ক বিতরণ ও ১৫ জুন ৫’শত পরিবারের মধ্যে বিনামূল্যে ডিম বিতরণ।

কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকু একমাত্র যিনি নারায়ণগঞ্জে করোনা ভাইরাস আক্রান্তের আগ থেকে স্বাস্থ্য সামগ্রী বিতরণ শুরু করেছেন। ৯ মার্চ থেকে অধ্যবর্তি তিনি এই স্বাস্থ্য, খাদ্য ও অসহায়দের পরিবারের মধ্যে অর্থ সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।

ইতিমধ্যে করোনা ভাইরাস নিয়ে বিভিন্ন কার্যক্রমে নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোঃ জসিম উদ্দিনের প্রশংসা করে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে চিঠি দিয়েছেন।

উল্লেখ্য, ৯ মার্চ সকাল ৮টায় নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর (ডন চেম্বার) কার্যালয় থেকে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের মধ্যে মাস্ক বিতরণে মাধ্যমে ওয়ার্ডে ৭ দিনব্যাপী ৫ হাজার মাস্ক বিতরণ কর্মসূচী শুরু করেন। এটা করোনা ভাইরাস বাংলাদেশের সনাক্ত আগ থেকেই নারায়ণগঞ্জ জেলায় তিনি তার ওয়ার্ডে সচেতনমূলক প্রচার শুরু করেছেন। এ সময় তাকে সহযোগিতা করেন তার পত্মী নারী সংগঠক দিপা হাসেম।

নারায়ণগঞ্জ করোনা ভাইরাসের রোগী সনাক্ত হওয়া পর তিনি ২০ মার্চ ফের নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর (ডন চেম্বার) কার্যালয় থেকে বিনামূল্যে স্যানিটাইজার বিতরণ করেন।

২১ মার্চ সকাল ৯টায় নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর (ডন চেম্বার) কার্যালয়ে ওয়ার্ডের পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের মধ্যে ৭দিনব্যাপী স্বাস্থ্য সামগ্রী (মাস্ক, হেক্সিসল, সাবান) বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকু ও তার স্বেচ্ছাসেবী সদস্যরা স্বাস্থ্য সামগ্রী ডনচেম্বার, খানপুর ব্রাঞ্চ রোড, বৌ বাজার, চাষাড়া, বাগে জান্নাত, মিশনপাড়া, ইসদাইর, ধর্মতলা, সল্লিমুল্লাহ রোড সহ ওয়ার্ডের অলিগলিতে বিতরণ করা হয়।

এরপাশাপাশি স্বাস্থ্য সামগ্রী (মাস্ক, হেক্সিসল, সাবান) এলাকাবাসীদের মধ্যে হোম ডেলিভারী ও শ্রমজীবী পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী (চাল, পিয়াজ, আলু, ডাল, লবন)

২৩ মার্চ ওয়ার্ডের সকল মসজিদ ও ২৪-২৭ মার্চ প্রধান প্রধান সড়কের গণপরিবহনগুলোতে জীবানুনাশক স্প্রে বিতরণ করেন কাউন্সিলর স্বেচ্ছাসেবী টিম।

২৮ মার্চ থেকে সপ্তাহব্যাপী নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর (ডন চেম্বার) কার্যালয় থেকে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা কর্মী ও করোনা ভাইরাসে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। টানা ৭ দিন কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকু ও তার স্বেচ্ছাসেবী সদস্যরা খাদ্য সামগ্রী ডনচেম্বার, খানপুর ব্রাঞ্চ রোড, বৌ বাজার, চাষাড়া, বাগে জান্নাত, মিশনপাড়া, ইসদাইর, ধর্মতলা, সল্লিমুল্লাহ রোড সহ ওয়ার্ডের অসহায় ও মধ্যম পরিবারের মধ্যে বিতরণ করেন। কর্মসূচী ৩০ মার্চ হোম ডেলিভারী করা হয় খাদ্য সামগ্রী ও স্বাস্থ্য সামগ্রী জিনিসপত্র, যাহা এখনো চলমান রয়েছে।

১-২ এপ্রিল ডেঙ্গু ও মশার বংশ ধ্বংসে নাসিক ১২নং ওয়ার্ডের প্রধান প্রধান ও অলিগলি সড়কে আধুনিক প্রযুক্তি যানবাহন মাধ্যমে মশা নিধনের ঔষধ দেয়া হয়।

৫ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ ক্লাব লিমিটেডের উদ্যোগে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর (ডন চেম্বার) কার্যালয় থেকে ৩০০ পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। বিতরণে উপস্থিত ছিলেন, ক্লাবের সভাপতি তানভীর আহম্মেদ টিটু, সিনিয়র সহ-সভাপতি ডাক্তার সফিউল আযম ফেরদৌস ও কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকু।

এ দিনে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ব্র্যাক এনজিও থেকে ২৪০ সদস্যের পরিবারের মধ্যে ১৫’শ টাকা করে সহায়তা প্রদান করা হয়।

৬ এপ্রিল উক্ত ওয়ার্ডের হটলাইনের মাধ্যমে খাদ্য সামগ্রী হোম ডেলিভারী শুরু করা হয়। যাহা এখনো চলমান রয়েছে।

৭ এপ্রিল মিশনপাড়া এলাকার সিদ্দিকের বাড়ী গলিকে লকডাউন ঘোষনা করা হয়। এ সময় কালে অধিবাসীদের জন্য খাদ্য ও স্বাস্থ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

নারায়ণগঞ্জ জেলাকে করোনা ভাইরাস সংক্রমন রোধ করার লক্ষ্যে লকডাউন ঘোষনা করা হলেও খানপুর বৌবাজারে ক্রেতাদের ভিড় উপচে পড়া। এটা কে রোধ করার জন্য ১০ এপ্রিল কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকু ও তার স্বেচ্ছাসেবী টিমের সদস্যরা বৌবাজারে মাইকিং করে। এ সময় খানপুর সর্দারপাড়া গোর কমিটির সদস্যদের জন্য পিপিই প্রদান করেন।

পবিত্র মাহে রমজান আগমন উপলক্ষে ১১ এপ্রিল ওয়ার্ডের প্রায় ৩ হাজার কর্মহারা অসহায় পরিবারের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়। ১৩ এপ্রিল রাতে আবার চাঁনমারী ও ইসদাইরের প্রায় ১৭০ পরিবারের মধ্যে ১০ কেজি চাল ও ১ কেজি ডাল বিতরণে হোম ডেলিভারী দেয়া হয়।

১৫ এপ্রিল পুরো ওয়ার্ড জুড়ে জীবানুনাশক পানি ছিটনো ও ফগার মেশিনে মশক নিধন কর্মসূচী পালন করা হয়। রাতে খানপুর ব্র্যাঞ্চ রোড পোলস্টার এলাকায় কর্মহারা ৫০ পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

১৯ এপ্রিল থেকে টানা মাসিক নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের কর্তৃক বরাদ্দকৃত ১০ কেজি চাল ও ১ কেজি ডাল ঘরে ঘরে পৌছানো কর্মসূচী পালন করা হয়।

২১ এপ্রিল খানপুর, ডনচেম্বার ও মিশনপাড়া গোর কমিটি সদস্যদের মধ্যে পিপিই পোশাক বিতরণ করা হয়। তারা করোনা ভাইরাসের উপসর্গ নিয়ে মৃত ব্যক্তিদের লাশ গোসল ও দাফনে সক্রিয় থাকবে।

২৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের এমপি সেলিম ওসমানের চেষ্টায় নাসিক ১২নং ওয়ার্ডে অবস্থিত ৩০০ শয্যা হাসপাতালকে করোনা হাসপাতাল রূপায়নে লক্ষ্যে নার্স-দের আবাসনে নির্মাণে দায়িত্ব পান কাউন্সিলর শওকত হাসেম।

মাত্র ২৪ ঘন্টায় ২৪ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জ বার একাডেমীর নতুন ভবনে এমপি সেলিম ওসমানের অর্থায়নে নার্সদের আবাসন সম্পন্ন করা হয়। যাহা কারণে ২৫ এপ্রিল এই চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য নার্সদের অস্থায়ী আবাসন উদ্বোধন করেন এমপি সেলিম ওসমান ও তার পত্মী নাসরিন ওসমান।

২৬ এপিল ইসদাইর, নিউ চাষাড়া, জামতলা, চাঁনমারী ও খানপুর কাজীপাড়া পুনরায় সিটি কর্পোরেশনের বরাদ্ধ খাদ্য সামগ্রী ঘরে পৌছানো হয়।

৩০ এপ্রিল ১০০ নার্স ও ব্রাদারদের আবাসনে অস্থায়ী আবাসন ব্যবস্থা করা হয়। এমপি সেলিম ওসমানের নিদের্শনা কাউন্সিলর শওকত এই আবাসনের সকল কাজ সম্পন্ন করেন।

১ মে সকালে নিজ কার্যালয় থেকে নাসিক প্যানেল মেয়র-৩ মিনোরায়া বেগম ও মহিলা কাউন্সিলর শারমিন হাবিবা বিন্নীকে নিয়ে নাসিকের বরাদ্দকৃত প্রায় ৩’শ পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন কাউন্সিলর শওকত হাসেম।

২ মে ওয়ার্ডের কুমুদিনী ওয়েল ফেয়ারের ৩’শ পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

টানা কার্যক্রমে ৩মে করোনা ভাইরাসে টেস্টে কভিড-১৯ নেগেটিভ আসেন কাউন্সিলর শওকত। এ সময় তিনি নাসিক বরাদ্দকৃত খানপুর, সর্দারপাড়া, চাষাড়া বাগে জান্নাত, মিশনপাড়া, ও মেইন রোডের ১৫৫ পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন।

৫ মে ওয়ার্ডে অবস্থিত ৩০০ শয্যা হাসপাতালে করোনা চিকিৎসায় পিসিআর ও ল্যাব উদ্বোধনের লক্ষ্যে হাসপাতালে কাউন্সিলর শওকতের সহযোগিতা করোনা টেস্ট মেশিন স্থাপন করা হয়। যাহা ৬ মে সকালে উদ্বোধন করেন এমপি সেলিম ওসমান।

৭-৮ মে থেকে নাসিক ১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যালয় থেকে ক্ষুদ্র পরিসরে নাসিকের বরাদ্ধকৃত শিশুদের জন্য গুড়া দুধ ও খাদস্য বিতরণ করা হয়।

১০ মে করোনা হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যান লিপি আক্তার নামক এক নারী। তার মৃত্যু পর তার স্বামী সায়েম পালিয়ে যান এবং পরিবার থেকে লাশ নিয়ে অনিহা প্রকাশ করে। এতে হসপিটাল থেকে জানানোর পর কাউন্সিলর শওকত ও নাসিকের উদ্যোগে লাশ দাফনের ব্যবস্থা করা হয়।

১২ মে কাউন্সিলর কার্যালয় থেকে আবেদনকারীদের মধ্যে ওএমএস কার্ড বিতরণ করা হয়।

১৩ মে নারায়ণগঞ্জ বার একাডেমীতে বীর মুক্তিযোদ্ধা একেএম সেলিম ওসমান এমপি ও তার পত্মী নাসরিন ওসমান ৩০০শয্যা হসপিটালের (করোনা হাসপাতাল) ৩৫১ জন চিকিৎসক, নার্স, ওয়ার্ড বয় ও স্টাফদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরন করা হয়।

১৯ মে করোনা হাসপাতলে ২ করোনা রোগী মৃত্যু হওয়া তাদের দাফন ও সৎকারে ব্যবস্থা করেন।

২০ মে ওয়ার্ডের ৪টি এলাকার প্রায় ৪’শ পরিবারের মধ্যে নাসিকের বরাদ্ধকৃত খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। রাতে করোনা হাসপাতালে এক বৃদ্ধ মৃত্যু হওয়া, লাশ দাফনের ব্যবস্থা করেন কাউন্সিলর শওকত হাসেমের টিম।

২২-২৪ মে কর্মহীন ও নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয় কাউন্সিলর কার্যালয় থেকে।

ঈদের পর ২৮ মে চাষাড়া একজন মৃত্যু পর কেউ কাছে না আসায়, কাউন্সিলর শওকত হাসেম লাশ সংগ্রহ ও দাফনের ব্যবস্থা করেন।

২৯মে থেকে ২রা জুন করোনা হাসপাতালে করোনা টেস্টের সেম্পল কালেকশনের জন্য আসা মানুষের ভিড় সামলাতে প্রশংসীয় ভূমিকা পালন করেন কাউন্সিলর শওকত।

৩ জুন নাসিক ১২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর কার্যালয় থেকে ক্ষুদ্র পরিসরে নাসিকের বরাদ্ধকৃত শিশুদের জন্য গুড়া দুধ ও খাদস্য বিতরণ করা হয়।

৪ জুন করোনা হাসপাতালের চিকিৎসাধীনদের মধ্যে ব্যক্তিগত উদ্যোগে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল বিতরণ করেন কাউন্সিলর শওকত হাসেম ও তার টিমের সদস্যরা। এর কারণে জেলা প্রশাসক মোঃ জসিম উদ্দিন স্বাক্ষরিত ৮জুন কাউন্সিলর শওকত হাসেম শকু-কে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে চিঠি প্রদান করেন।

৫ জুন নাসিকের বরাদ্ধকৃত খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয় ৩টি এলাকার কর্মহারা মানুষদের মধ্যে।

৬ জুন স্বাস্থ্য সুরক্ষা লক্ষ্যে খানপুর বৌ বাজারে আগত ক্রেতাদের মধ্যে মাস্ক বিতরণ করেন কাউন্সিলর শকু।

৭-৮ জুন নাসিকের বরাদ্ধকৃত খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয় ৪টি এলাকার কর্মহারা মানুষদের মধ্যে।

ডেঙ্গু প্রতিরোধে ৭-৮ জুন খানপুর রেল লাইন খাল পরিস্কার কাজ শুরু করেন।

৯ জুন নাসিকের ইঞ্জিনিয়ার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তাদের নিয়ে সরিজমিনে খান পরিস্কার ও ডেঙ্গু প্রতিরোধে বিভিণ্ন পরিকল্পনা করা হয়। এর আগে নাসিকের সিডিসি নারী সদস্যদের মধ্যে হাত পরিস্কারের জন্য সাবান বিতরণ করেন।

১০ জুন মহামারী করোনা ভাইরাসের মধ্যে শিশুদের জন্য টিকাদান কর্মসূচী আয়োজন করেন কাউন্সিলর শওকত হাসেম। তিনি তার কার্যালয়ে শিশুদের টিকা দান কর্মসূচী আয়োজনে প্রশংসা করেন আগত মায়েরা।

১১ জুন ওয়ার্ডের শ্বাসকষ্টে আক্তান্ত রোগীদের জন্য বিনামূল্যে অক্সিজেন সার্ভিস চালু করেন। কাউন্সিলর নম্বরে ফোন করে রোগী এই সেবা গ্রহণ করে যাচ্ছেন।

১২ জুন শুক্রবার মধ্যে করোনা সেম্পল দেয়ার দীর্ঘ লাইন হওয়ায়, নিজে উপস্থিত হয়ে সকল সমাধান করেন।

১৩ জুন ৩০০ শয্যা হসপিটালের (করোনা হাসপাতাল) করোনা আক্রান্ত রোগিদের ও দ্বায়িত্বরত নার্সদের মাঝে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য সামগ্রী বিতরন করেন কাউন্সিলর শওকত হাসেম। এতেও হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক সহ চিকিৎকরা কাউন্সিলর এমন উদ্যোগে প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন

নিউজটি শেয়ার করুন...

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Recent Comments

    © All rights reserved © 2023
    Design & Developed BY M Host BD