ফতুল্লা পাইলট স্কুলকে কলেজ করা প্রসঙ্গে তিনি বলেন,যদি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আল্লাহ ক্ষমতায় রাখেন ইনশাআল্লাহ এই কলেজ বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী ভাইয়ের নামেই হবে। কারণ তারা আমাদের এই দেশ দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, স্কুল হবে কলেজও হবে। লাভ কী? মাদক আমাদের সমাজের জন্য অনেক বড় থ্রেট। ভালো কাজ করতে ভালো মানুষ দরকার। আমাদের বয়স হয়ে গেছে। আমরা ভালো কিছু করতে চাই৷ আমরা আমাদের চিন্তা করি না, তোমাদের চিন্তা করি।
তিনি বলেন, আমি কাল নাও থাকতে পারি। যেকোনো সময় চলে যেতে পারি। আমরা অনেক টাকা দেখেছি অনেক অভাব দেখেছি। টাকার পাহাড়ের ওপর শুয়েছি। আবার এক বেলা ভাত খেয়েছি এক বেলা খাইনি। আমার বড় ভাই সেলিম ওসমান বায়তুল মোকাররমের সামনে মুরগি বেঁচতেন।
আমাদের জন্য এক টাকাও রেখে যাননি। আমাদের একমাত্র বাড়িটি নিলামে উঠিয়ে দেওয়া হয়েছিল। শ্রমিকরা চাঁদা দিয়ে আমাদের বাড়ি ছাড়িয়ে দিয়েছিলেন। সেদিন আমার বাবা এসে বলেছিলেন এখন থেকে তোমরা আমার বাড়িতে না শ্রমিকদের বাড়িতে বড় হচ্ছ। সবসময় তাদের পক্ষে কথা বলবে।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সাবেক সাংসদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলীর সভাপতিত্বে এসময় উপস্থিত ছিলেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান চন্দনশীল, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রিফাত ফেরদৌস,ফতুল্লা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ার হোসেন, ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান স্বপন, আওয়ামী লীগ নেতা ফরিদ আহমেদ লিটন, যুবলীগ নেতা এহসানুল হাসান নিপু, মীর সোহেল, শরীফুল হক প্রমুখ।
Leave a Reply