সরকার কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জীবন বাচাতে অনির্দিষ্ট কালের জন্য সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ কোচিং সেন্টারগুলো বন্ধ ঘোষনা করেছেন। কিন্তু সরকারের এসব সির্দ্বান্তকে অমান্য করে ফতুল্লার ইসদাইর স্কুলে শায়লা মুকুল শিক্ষক দম্পতি প্রতিদিন সকাল ৮ টা থেকে বিকেল ৫ টা প্লে থেকে দশম শ্রেনী পর্ষন্ত শিক্ষার্থীদের কোচিং করিয়ে যাচ্ছেন।
অনুসন্ধানে গিয়ে দেখা যায় বিভিন্ন স্কুলের নবম শ্রেনীর ৩ জন শিক্ষার্থী মুখে মাস্ক ছাড়াই ২ ফিটের মধ্যে লেখাপড়া করছে। বাকিরা সাংবাদিক আসার খবর শুনে ক্লাসে না ঢুকে চলে যায়। সচেতন মহলের প্রশ্ন সরকারী নির্দেশ অমান্য করে শিক্ষার্থীদের করোনার ঝুকিতে ফেলে শায়লা মুকুল দম্পত্তি টাকা কামানোর অনুমোদন কে দিয়েছে ? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তি জানায়, এই শিক্ষকরা জাতির কলংক যারা টাকার জন্য শিক্ষার্থীদের বিপদে ফেলে দেয় তারা আবার কিসের শিক্ষক। তবে সব দোষ স্বীকার করে শিক্ষক শায়লা বলেন আমাদের ভুল হয়েছে, আমি ক্ষমা চাই। আর এরকম হবে না। তবে এলাকাবাসী কোচিং বন্ধ করে দিয়ে শিক্ষক শায়লা ও মুকুল দম্পত্তির শাস্তি দাবি করেছেন।
Leave a Reply