বৃহস্পতিবার, ২৭ মার্চ ২০২৫, ০৭:০২ পূর্বাহ্ন
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ৭টি ইউনিয়নের লোকসংখ্যা কোন কোন জেলার চেয়ে বেশি।প্রায় তিনমাস যাবত এই করোনা যুদ্ধে এই সাতটি ইউনিয়নের সকল চেয়ারম্যান,সদস্য,উদ্যোগতা,দফাদার দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে।কাজ করতে গিয়ে একজন চেয়ারম্যান,একজন ইউপি সদস্য সহ তার পুরো পরিবার(ছোট তিনটি মেয়েসহ),আরেকজন ইউপি সদস্যের পুরো পরিবার(০৬জন)করোনা পজিটিভ হয়েছে।
এদের মধ্যে একজন (এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদ এর ০৯ নং ওয়াড )কামরুল মেম্বার।তার সাথে আমার এক বছরে তেমন কোন কথা না হলেও বিগত তিনমাসে বহুবার কথা হয়েছে মাঝরাত সহ দিনে বহুবার।কখনো এাণ পৌছান দ্রুত,কখনো এক্ষনি বের হন পজিটিভ কোন রোগীর বাড়ি মেডিসিন নিয়ে যান,কখনো বাড়িওয়ালা ভাড়ার জন্য কাউকে বের করে দিচ্ছি এক্ষনি যান—————-এমন অনেক কিছু।
আজ এই শক্ত সাহসী মানুষটাকে কাঁদতে দেখেছি———————
যেখানে পত্রিকার শিরোনাম হয় সন্তান মাকে জঙ্গলে ফেলে রেখে গিয়েছে করোনা পজিটিভ সন্দেহ করে ——
ঠিক অন্যদিকে আরেকজন কাঁদছে মাকে বাঁচানোর চেস্টায় ———
আমার গর্ব হয় আপনাদের সাথে কাজ করতে পারার জন্য।আসলে জীবনে মানবিক হওয়াটাই সবচেয়ে জরুরী।আর যোগ্যতা এটা কমবেশি সবার আছে———
তারপরও আজ ঈদ ———রান্নাকরা খাবার সহ তার পরিবারের পাশে আমরা। ( নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা বারিকের ফেসবুক থেকে নেয়া)
Leave a Reply